কোম্পানী শাসনামলে ১৭৯৩ প্রথম জল-পুলিশ গঠন করা হয়। বৃটিশ শাসনামলের শেষ পর্যনত বেসামরিক পুলিশী ধাঁচে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের নিয়ন্ত্রনে জল পুলিশ থেকে যায়। বৃটিশ শাসনের অবসান ঘটলে জল-পুলিশের শাখা ভাসমান থানাগুলো সংশ্লিষ্ট থানার নিয়ন্ত্রণাধীন করা হয় এবং জেলা পুলিশ সুপারের আয়ত্তাধীন করা হয়। পাকিস্তান আমলে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সমুদ্র তীরবর্তী বন্দর, চট্টগ্রাম, মংলা ও নদীতীরবর্তী বড় শহর, খুলনা, বরিশাল, চাঁদপুর, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের মত বৃহৎ নদীবন্দরগুলোর অপরাধ দমন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা জন্য গঠিত নৌ-পুলিশ ছিল কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণ। করাচিতে এ সদর দফতর স্থাপিত হয়েছিল। নদী ও সমুদ্র বন্দরগুলোতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক নৌ-পুলিশ মোতায়েন থাকত, বন্দর কর্তৃপক্ষের নির্দেশে জেলা পুলিশের সহযোগিতায় তারা কর্তব্য পালন করত। বাংলাদেশ সৃষ্টির পর ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে নৌ-পুলিশকে রিভার ব্যাটালিয়নের সঙ্গে একীভূত করা হয়। আর এ সদর দফতর স্থাপিত হয় বরিশাল শহরে।
এখন সারাদেশে নৌ-পুলিশের মোট ৪৪ টি ফাঁড়ি আছে:
জেলার নাম
|
নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি
|
নারায়ণগঞ্জ
|
কলাপাড়া
খাগকান্দা।
নারায়ণগঞ্জ
|
মুন্সীগঞ্জ
|
চরমুক্তারপুর
|
মানিকগঞ্জ
|
আরিচাঘাট
|
রাজবাড়ী
|
আরিচাঘাট
|
গোপালগঞ্জ
|
গোয়ালন্দঘাট
ভাংগারহাট
|
মাদারীপুর
|
কবিরাজপুর
|
শরীয়তপুর
|
সুরেশ্বর
|
কিশোরগঞ্জ
|
ভৈরব
মিঠামইন
|
চাঁদপুর
|
নীলকমল
মোহনপুর
চাঁদপুর
|
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|
সেলিমগঞ্জ
|
হবিগঞ্জ
|
মাদনা
মার্কুলি
শ্যামারচর
মার্কুলি
|
সুনামগঞ্জ
|
মধ্যনগর
|
গাইবান্ধা
|
তিস্তামুখ ঘাট
|
পাবনা
|
নগরবাড়ি
|
খুলনা
|
খুলনা (২)
দোকোপ (২)
নলিয়ান
আন্ধার মানিক
|
|
স্মরণ খোলা
সুপতি
চাঁদপুর
ধান সাগর
|
সাতক্ষীরা
|
রাই মঙ্গল
বুড়ি গোয়ালিয়া
|
নড়াইল
|
ইতনা
বড়দিয়া
|
বরিশাল
|
বরিশাল
নিয়ামতি
এন বাজার
|
পিরোজপুর
|
পিরোজপুর
|
পটুয়াখালী
|
কালাইয়া
|
বরগুনা
|
কাকচিড়া
চরদোয়ানী
|