বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ মহেশখালী। চার পাশে সমুদ্র মাঝখানে পাহাড় আর সমতল ভূমি। এই দ্বীপে শীতকালে পর্যটকদের ভীড় বেশী থাকে। বাংলাদেশের মূল ভূখন্ড থেকে এখানে যাওয়ার বাহন শুধুমাত্র লঞ্চ, স্পীডবোর্ট এবং নৌকা।
দর্শণীয় স্থান
-
বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মন্দির
-
উপজাতীয়দের তাঁতবস্ত্রের দোকান
-
মৈনাক পাহাড়ের চূড়ায় আদিনাথ মন্দির
-
জেলে পাড়া
-
আদিনাথ বাজার
-
জয়ের খাতা
-
হরিয়ার চরা
-
জেমঘাট
-
পাকুয়া
-
মাতার বাড়ি
-
পশ্চিম পাড়া
-
পাহাড়
-
সমুদ্র সৈকত
-
শুটকির তৈরীর জায়গা
ঢাকা থেকে যাওয়ার ব্যবস্থা
-
ঢাকা থেকে বাসে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
-
এসি এবং ননএসি দুধরনের বাসই চলাচল করে।
-
ঢাকা থেকে গ্রীণ লাইন, সোহাগ পরিবহন, এস আলম, ইউনিক, সৌদিয়া, চ্যালেঞ্জার, হানিফ এন্টারপ্রাইজ এবং ঈগল পরিবন নিয়মিত চলাচল করে কক্সবাজারের উদ্দেশ্য।
-
সকাল ৬ টা থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত গাড়ীগুলো কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
-
কক্সবাজারের কস্তুরী ঘাট থেকে লঞ্চ, স্পীডবোর্ট এবং নৌকা ছেড়ে যায় মহেশখালীর উদ্দেশ্যে।
-
কক্সবাজার থেকে মহেশখালী পৌঁছাতে সময় লাগে ১ ঘন্টা থেকে ১.৫ ঘন্টা
খাবার
-
সাধারণ খাবারের পাশাপাশি এখানে কমদামে সামুদ্রিক মাছ খাওয়া যায়।
থাকার ব্যবস্থা
-
এখানে থাকার মতো মান সম্মত হোটেল নেই।
-
থাকতে হলে কক্সবাজারে থাকতে হবে।
-
কক্সবাজারে থাকার জন্য মোটেল শৈবাল, প্রবাল, সী গাল, সী প্যালেস এবং নিটল বে রেস্ট হাউজ।