এটি একটি ট্যূরিস্ট কোম্পানী। এটি বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ট্যূর পরিচালনা করে থাকে। কক্সবাজারে এর নিজস্ব ৫ তারকা একটি হোটেল রয়েছে।
ঠিকানা এবং অবস্থান
ঢাকা অফিস
বাংলাদেশ রিসোর্টস এন্ড হোটেলস লিমিটেড
স্যূট: ২০৮, হোসনা সেন্টার
১০৬ গুলশান এ্যভিনিউ,
গুলশান মডেল টাউন, ঢাকা-১২১২।
ফোন: ৮৮২২০৯৩, ৮৮২০৪০২
ফ্যাক্স: ৮৮০২-৮৮২৫১৯৭
মোবাইল: ০১৭১৫-১৪২৭৯৭
ইমেইল: [email protected]
[email protected]
ওয়েব সাইট: www.hotelseacrownbd.com
|
কক্সবাজার অফিস
হোটেল সী ক্রাউন
মেরিন ড্রাইভ রোড, কলাতলী নিউ বীচ, কক্সবাজার।
ফোন: ০৩৪১-৬৪৭৯৫, ০৩৪১-৬৪৪৭৪
মোবাইল: ০১৮১৭-০৮৯৪২০
ইমেইল: [email protected]
ওয়েব সাইট: www.hotelseacrownbd.com
|
ময়মনসিংহ বুকিং অফিস
শামীম ইন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড
৪ কেবি ইবমেইল রোড, ময়মনসিংহ।
ফোন: ০৯১-৫২৩৯৪, ০৯১-৬৫০১২
মোবাইল: ০১৭১৬-২৬০৬০৮
|
প্রতিষ্ঠানের সেবাসমূহ
এই প্রতিষ্ঠানের মূল কাজগুলো নিম্নরুপ:
-
পর্যটকদের সঙ্গ দেওয়া।
-
পর্যটকদের বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান সম্পর্কে জানানো।
-
আবাসনের ব্যবস্থা করা।
-
ট্যুরিস্টগন বাংলাদেশে বেড়াতে এসে যাতে কোন অসুবিধায় না পড়ে সেদিকে খেয়াল লক্ষ্য রাখা।
-
বেড়াতে যাওয়া স্থানের ইতিহাস এবং সেখানকার সম্ভাব্য বিপদ সম্পর্কে অবহিত করানো।
-
পর্যটকদের বাংলাদেশ ভ্রমণকে আনন্দদায়ক, রোমাঞ্চকর এবং ফলপ্রসু করা।
-
বাংলাদেশে ভ্রমনের সর্বোত্তম সময় জানানো, জাতীয় পর্যটন নীতিমালা সম্পর্কে অবহিতকরণ।
-
পর্যটকদের ভ্রমন সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় পরিবহনের ব্যবস্থা করা, প্রয়োজনে গাড়ী ভাড়া করা, বাস এবং রেলওয়ের ব্যবস্থা করা, বিমানে যাতায়াত এবং টিকেটিং করা।
-
প্রতিষ্ঠানের নিয়োজিত ট্যুরিস্ট গাইডগন পর্যটকদের বাংলাদেশ সম্পর্কে আরো ধারনা প্রদানসহ ট্যূর করিয়ে থাকে, সেগুলো নিম্নরুপ:
পর্যটন আকর্ষন
-
সমুদ্র সৈকত
-
সমুদ্র বন্দর
-
দ্বীপ
-
জাদুঘর
-
বন
-
ঐতিহাসিক স্থান
-
পার্বত্য অঞ্চল
-
পিকনিক স্পট
-
চা বাগান
-
পার্ক
-
হেরিটেজ
-
স্মৃতিসৌধ
-
ব্রিজ
-
ইকো ট্যূরিজম
-
এমিউজমেন্ট পার্ক
-
ঐতিহাসিক স্থাপনা
-
ওয়াইল্ড লাইফ
-
প্রত্নতাত্তিক সাইট
-
মসজিদ, মন্দির, গীর্জা
|
আবাসন ব্যবস্থা
-
হোটেল
-
রিসোর্ট
-
কটেজ
-
গেস্ট হাউজ
-
রেষ্টুরেন্ট
-
পর্যটন মোটেল
বাংলাদেশ সম্পর্কে তথ্য
-
আর্ট গ্যালারি
-
পাখি
-
কবি
-
নদী
-
রাজনীতিবিদ
-
টেলিভিশন চ্যানেল
-
সম্পদসমুহ
-
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
-
বাংলাদেশের নারী
-
বাংলাদেশের সমস্যা এবং সম্ভাবনা
-
সাংস্কৃতিক অঙ্গন
-
থিয়েটার
-
সিনেমা
|
বাংলাদেশ ভ্রমণের বিভিন্ন প্যাকেজ
প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্যাকেজ ট্যুরের ব্যবস্থা করে থাকে। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নিম্নে বর্ণিত হলো:
ঢাকা-সুন্দরবন-ঢাকা
-
সাধারনত সব ঋতুতেই এই প্যাকেজের আয়োজন করা হয়ে থাকে। প্যাকেজটি মেয়াদ ৩দিন ৩রাত। ভ্রমণকারী চাইলে দিন-রাত বাড়তে বা কমতে পারে।
-
ভ্রমণ প্যাকেজটি নদীপথ, স্থলপথ বা রেলপথের ভিত্তিক হতে পারে। লঞ্চে যাত্রা শুরু হয় এবং এই লঞ্চ ভাড়া করা হয় সদরঘাট থেকে। লঞ্চগুলোর ধারণক্ষমতা ৪০০ জন, ডাবল এবং সিঙ্গেল কেবিন রয়েছে, মহিলা এবং পুরুষের জন্য পৃথক কেবিনের ব্যবস্থা রয়েছে। কেবিন গুলো প্রয়োজনীয় আসবাবযুক্ত।স্থলপথে বাসের ধরন হলো এসিযুক্ত বাস।বাস ছাড়ার সময় কোম্পানী কর্তৃক নির্ধারিত এবং বাস ছাড়ার স্থান কোম্পানী কর্তৃক নির্ধারন করা হয়।
-
কক্সবাজার টেকনাফ এবং সেন্টমার্টিনে অবস্থিত হোটেল সী ক্রাউন, হোটেল সানমুন ইত্যাদি তারকা হোটেলে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়।
-
ভ্রমণ খরচ বিভিন্ন সময় ওঠানামা করে। ব্যক্তিগত, দলীয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে খরচ ভিন্ন হয়ে থাকে।
-
এই প্যাকেজর মধ্যে রয়েছে সাইট পরিদর্শন, খাওয়া-দাওয়া এবং বিনোদনের জন্য সঙ্গীতানুষ্ঠান। সুন্দরবনের হীরণ পয়েন্ট, কাটকা থেকে কাচিখালি, দুবলার চর, করমজল ম্যানগ্রোভ উদ্যান, মান্দারবাড়িয়া, হিমছড়ি ইত্যাদি স্থান গুলো পরিদর্শন করানো হয়।
-
এই প্যাকেজের ভ্রমণের বেশী চাপ থাকে গ্রীস্মকালীন ছুটিতে এবং শীতাকালে।
-
ভ্রমণকারীদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য নিয়োজিত রয়েছে অবসরপ্রাপ্ত আনসারগণ।প্রয়োজনে তাত্ক্ষণিকভাবে পুলিশের সাথে যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে।
ঢাকা-সেন্টমার্টিন-ঢাকা
-
সাধারনত সব ঋতুতেই এই প্যাকেজের আয়োজন করা হয়ে থাকে। প্যাকেজটির মেয়াদ ৩দিন ৩রাত। ভ্রমণকারী চাইলে দিন-রাত বাড়তে বা কমতে পারে।
-
ভ্রমণের জন্য ব্যবহৃত বাসটি এসিযুক্ত, ৪৫টি সিট যুক্ত।
-
ঢাকা থেকে টেকনাফ যাওয়ার পথে কক্সবাজারে ভ্রমণকারীর চাহিদা অনুযায়ী যাত্রা বিরতি দেওয়া হয়।
-
কক্সবাজার টেকনাফ এবং সেন্টমার্টিনে অবস্থিত হোটেল সী ক্রাউন, হোটেল সানমুন ইত্যাদি তারকা হোটেলে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়।
-
ভ্রমণ খরচ বিভিন্ন সময় ওঠানামা করে। ব্যক্তিগত, দলীয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে খরচ ভিন্ন হয়ে থাকে।
-
এই প্যাকেজর মধ্যে রয়েছে সাইট পরিদর্শন, খাওয়া-দাওয়া এবং বিনোদনের জন্য সঙ্গীতানুষ্ঠান। বার বি কিউ এর ব্যবস্থান স্কি ডাইভিং করার ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। এখানে হিমছড়ি, কুয়াকাটা এবং কক্সবাজার পরিদর্শন করানো হয়।
-
এই প্যাকেজের ভ্রমণের বেশী চাপ থাকে গ্রীস্মকালীন ছুটিতে এবং শীতাকালে।
-
ভ্রমণকারীদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য নিয়োজিত রয়েছে অবসরপ্রাপ্ত আনসারগণ।প্রয়োজনে তাত্ক্ষনিকভাবে পুলিশের সাথে যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে।
ঢাকা-রাঙ্গামাটি-ঢাকা
-
সাধারনত সব ঋতুতেই এই প্যাকেজের আয়োজন করা হয়ে থাকে। প্যাকেজটির মেয়াদ ৩দিন ৩রাত। ভ্রমণকারী চাইলে দিন-রাত বাড়তে বা কমতে পারে।
-
ভ্রমণের জন্য ব্যবহৃত বাসটি এসিযুক্ত, ৪৫টি আসন বিশিস্ট।
-
রাঙ্গামাটির বিভিন্ন স্পট দেখার জন্য প্রয়োজনীয় নৌযানের ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে ভ্রমণকারীদের চার্জ দিতে হয়। মহেশখালি, ইনানী, ঝুলন্ত সেতু, রাঙ্গামাটি হিল ইত্যাদি স্থানগুলো পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়।
-
ভ্রমণ খরচ বিভিন্ন সময় ওঠানামা করে। ব্যক্তিগত, দলীয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে খরচ ভিন্ন হয়ে থাকে।
-
চট্টগ্রাম এবং রাঙ্গামাটিতে পর্যটকদের থাকার জন্য রয়েছে হোটেল স্টার, হোটেল রাজমনি।
-
ছুটিতে এবং শীতাকালে চাপ বেশী থাকে।
-
ভ্রমণকারীদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য নিয়োজিত রয়েছে অবসরপ্রাপ্ত আনসারগণ।প্রয়োজনে তাত্ক্ষণিকভাবে পুলিশের সাথে যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে।
তারকা হোটেল
প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব তারকা হোটেলটি কক্সবাজারে অবস্থিত। তারকা হোটেলটির নাম হোটেল সী ক্রাউন।মেরিন ড্রাইভ রোড, কলা তৈল নিউ বীচ, কক্সবাজার।ফোন: ০৩৪১-৬৪৭৯৫, ০৩৪১-৬৪৪৭৪, মোবাইল: ০১৮১৭-০৮৯৪২০, ইমেইল: [email protected], ওয়েব সাইট: www.hotelseacrownbd.com