আমরা এখন অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে গেছি। খোলা পানি খাই না। বোতলজাত অথবা জারের পানি খাই। কিন্তু সরষের মধ্যেও যে ভুত আছে তার খবর কি জানি। তাহলে দেই বোমা ফাটানো খবরটি।
ইউবিইউএমজিএল’র কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজিত “নিরাপদ পানি: সমস্যা ও করণীয় শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে র্যাব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সারওয়ার আলম বলেছেন “বাসাবাড়িতে যেসব বোতল বা জারজাত পানি সরবরাহ করা হচ্ছে তার ৯০ ভাগই দুষিত। আমি গত এক বছরে ২৪ টি পানি বাজারজাতকরণ প্রতিষ্ঠানে গিয়ে মাত্র ৬ টী মোটামুটি মানের পাওয়া গেছে। বাকি ১৮ টিই বন্ধ করে দিয়েছি। এরা ওয়াসার পানি সরাসরি জারে ভরে বক্র করছে। পাশাপাশি ওইসব যার ফুড গ্রেদের না। একইসঙ্গে বাজারে পেট বোতলে যেসব পানি পাওয়া যাচ্ছে তার অধিকাংশ মুল কোম্পানির তৈরি করছে না। চানখারপুলে বাড়ির ছাদে উপরও এগুলোর নকল ফ্যাক্টরি গজিয়েছে। উঠেছে। ঐসব পানি পান করার চেয়ে ওয়াসার পানি ফুটিয়ে পান করা অনেক ভাল।
সারওয়ার আরও বলেন “ কীটনাশক এত পরিমাণে ব্যাবহার হচ্ছে যে এ জাতি শেষ হয়ে যাচ্ছে। প্রতিটা ক্ষেত্রে ভেজাল। বিস্কুট, বনরুটিতে বেকিং পাউডারের বদলে ব্যাবহার করা হচ্ছে অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট। এই রাসায়নিকটা কিডনি বিকল করে দিচ্ছে। বাজারের ৭০-৮০ ভাগ লুব্রিকেন্টই ভেজাল। এ ব্যাপারে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার।