জোকস-১: ছাত্র ও শিক্ষকের ফেইসবুক….
স্কুলপড়ুয়া ছেলেটা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখল,
ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং করছি।
হা হা...কী মজা……..!!!
সঙ্গে সঙ্গেই কমেন্ট লিখলেন শিক্ষক,
বেরিয়ে যাও…….!!!!
শিক্ষকের কমেন্টে লাইক দিয়ে ছেলেটির মা লিখলেন,
আজকে আয় বাড়িতে….????
এই অপরাধের শাস্তি স্বরূপ তুমি
আজ ঘর ঝাঁট দেবে, ঘর মুছবে এবং থালাবাসন ধোবে !!!
মায়ের কমেন্টে লাইক দিল বাড়ির কাজের লোক….!!!!
জোকস-২: দুই বন্ধু ও বস…!!!
অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না।
কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি ।
কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি।
কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি ?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল
এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা
একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল।
কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের ! তুমি ঝুলে আছ কেন ?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল,
স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন ।
কিছুক্ষণ ভেবে বললেন,
অতিরিক্ত কাজের চাপে
তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে।
তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে
মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল।
নাছের বেরিয়ে যেতেই
সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী ! ছুটি তো ওকে দিয়েছি!
তুমি কোথায় যাচ্ছ ?
অপু: কী আশ্চর্য !
লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে ?
জোকস-৩: ড্রাইভিং ইন্টারভিউ….
ড্রাইভার পদে চাকরির জন্য
মন্টু গেছে ইন্টারভিউ দিতে।
ইন্টারভিউ চলছে-
প্রশ্নকর্তা: আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে।
চাকরিটা আপনাকে দেওয়া হবে।
স্টার্টিং বেতন দেওয়া হবে দুই হাজার টাকা।
আপনার কোনো সমস্যা নেই তো?
মন্টু : না না স্যার, আমার কোনো সমস্যা নেই।
স্টার্টিং বেতন ঠিক আছে,
কিন্তু ড্রাইভিং বেতন কত
সেটাও তো জানা দরকার মনে হয় !!!!
জোকস-৪: বৃদ্ধার চুক্তি…..
জন্মবার্ষিকীতে একজন
শতায়ু বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস করা হল
তাঁর এই দীর্ঘ্য জীবনের গোপন রহস্য কী ?
বৃদ্ধা বললেন, এখনই ঠিক বলা যাচ্ছে না ।
একটা ভিটামিন পিল কোম্পানি…..
আর একটা আয়ুর্বেদীয় কোম্পানি এবং
একটা ফ্রুট জুস কোম্পানীর সাথে দরদাম চলছে।
.
.
.
তার পরই বলা যাবে…!!!!!
জোকস-৫: বিচারক ও চোর !!!!!
বিচারকঃ কী হে ? তুমি ওই বাড়ির তালা ভাঙ্গতে গেলে কেন ?
চোরঃ কি করব স্যার আমার কাছে
যে চাবি গুলো ছিল তার একটা দিয়েও
.
.
তালাটা খুলতে পাছিলাম না যে, তাই.......