বল্টু যে বাড়িতে কাজ করে, ঐ বাড়ীর মালিকের হুইস্কির বোতল থেকে দু -এক পেগ চুরি করে খায় আবার সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে রেখে দেয়। মালিকের সন্দেহ হত কিন্তু কিছু বলত না। কিন্তু যখন এটা রোজ হতে লাগলো,, তখন একদিন ড্রইংরুমে বৌয়ের সাথে বসে চিৎকার করে বল্টুকে ডাকতে লাগল। বল্টু তখন রান্না ঘরে রান্না করছিল। বল্টু জবাব দিন -জি মালিক। আমার হুইস্কির বোতল থেকে হুইস্কি খেয়ে পানি মিশিয়ে কে রাখে? রান্না ঘর থেকে কোন উত্তর এল না মালিক চিৎকার করে একই প্রশ্ন আবার. করলেন কিন্তু কোন জবাব. নেই। মালিক রেগে রান্না ঘরে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন এসব কি হচ্ছে, যখন তোর নাম ধরে ডাকছি উত্তর দিচ্ছিস আর যখন অন্য কিছু জিেজ্ঞস করছি তো উত্তর দিচ্ছিস না? বল্টু: -মালিক রান্না ঘর থেকে শুধু নাম শোনা যায় অন্য কিছু শোনা যায় না। মালিক: চুপ মিথ্যাবাদী এরকম আবার হয় নাকি? তুই ড্রইংরুমে যা সেখান থেকে আমাকে প্রশ্ন কর আমি উত্তর দিচ্ছি... বল্টু ড্রইংরুমে গিয়ে মালিকের বউয়ের পাশে বসে আওয়াজ দিল ...মালিক মালিক: হ্যাঁ বল্টু শুনতে পাচ্ছি! বল্টু :বাড়িতে কাজের মেয়েকে মোবাইল কে কিনে দিছে? কোন উত্তর নেই ... আবার প্রশ্ন করল কাজের মেয়েকে পার্কে ঘুরাতে কে নিয়ে গেছিল ওপাশ থেকে তখনো কোন উত্তরনেই। মালিক বেরিয়ে এসে তুই ঠিক বলছিস তো বল্টু রান্না ঘর থেকে শুধু নামটাই শোনা যায় আর অন্য কিছু শোনা যায় না আজব ব্যাপার.....
জোকস - ০২ : পরি !!!
ছাদ থেকে দৌড়ে এসে বল্টু তার মাকে বলছে
বল্টু:মা তুমি আমাকে মিথ্যা কথা বললে কেন?
মা:কোথায় মিথ্যা বললাম!
বল্টু:তুমিতো বললে আমার ছোট বোনটা নাকি পরি?
মা: হ্যা তোর ছোট বোন তো পরি!
বল্টু:তা হলে আমি যখন ওকে ছাদ থেকে নিচে ফেলে দিলাম তখন তো ও উড়লনা!
মা: হায় হায় হারামজাদা তুই কি করছিস....... .
জোকস - ০৩ : প্রার্থী ও সাংবাদিক !!!
প্রার্থী: আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন না, চারদিকে কী ঘটছে? সরকারি লোকেরা আমোদ-প্রমোদে মত্ত, দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ। সাংবাদিক: আপনি এর বিরুদ্ধে লড়ার জন্যই নির্বাচন করছেন? প্রার্থী: পাগল নাকি! আমার কি আমোদ-প্রমোদ করতে শখ হয় না?
জোকস - ০৪ : অফিসের ফোন ব্যবহার করি!! !!
এক মাসে বাড়ির ফোনবিল অস্বাভাবিকভাবে বেশি এল। বাড়িতে জরুরি মিটিং বসল। বাবা বলল, 'আমি গত মাসে বাড়ির ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।' তখন মা এসে বলল, 'আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাড়ি থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।' একমাত্র ছেলে এসে বলল, 'আমার তো বাড়ি থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।' এরপর বাড়ির কাজের মেয়ে এসে বলল, 'তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি!'
জোকস - ০৫ : ডাক্তার ও রোগী !!!
রোগী : বাসার পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমাতে পারিনা। ডাক্তার : এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়। রোগী ওষুধ নিয়ে চলে গেল। কিন্তু এক সপ্তাহ বাদেই ফিরে এসে বলল, ‘এখনো আমার ঘুমের সমস্যা হচ্ছে।’
ডাক্তার : কিন্তু ওষুধটা তো বেশ ভালো। অনেকেরই কাজ হয়েছে।
রোগী : তাতে কি, সারা রাত কুকুরগুলোকে ধাওয়া করে একটা যদিও ধরতে পারি, কিছুতেই বদমাশটাকে ওষুধ গেলানো যায়না। ওয়ে কেউ আমারে মাইরালা