তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটছে......
হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল।
পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল, আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব।
বন্ধু ১ : আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বানিয়ে দাও।
পরী : দিলাম।
বন্ধু ২ : আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে হ্যান্ডসাম ছেলে বানিয়ে দাও।
পরী : দিলাম।
বন্ধু ৩ :
.
.
.
.
.
.
.
এই দুইজনকে আগের মত করে দাও।
জোকস - ০২ : ফেসবুক!!!
ফেসবুকে এক মেয়েকে দেখে পছন্দ হল। তাই তাকে নক করলাম.....
আমি : আপনার কি বয়ফ্রেন্ড আছে...?
মেয়ে : কেন, না থাকলে খুঁজে দেবেন নাকি....?
আমি : চেষ্টা করব খুঁজে দিতে। বলুন, কোন প্রফেশনের ছেলে আপনার পছন্দ..?
মেয়ে : আমি চাই আমার বয়ফ্রেন্ড ফুচকাওয়ালা হবে। আমি সারাদিন ওর দোকানে বসে ফুচকা খাবো।
আমি : ফুচকাওয়ালা কোন ছেলের সাথে আমার পরিচয় নেই। any other choice.....?
মেয়ে : ফুচকাওয়ালা না হয়ে আইসক্রিমওয়ালা হলেও চলবে। এই গরমে আইসক্রিম যা ইয়াম্মি লাগে।
আমি : হুম...!! আচ্ছা বলুন তো, বি.বি.এ করা ছেলে আপনার কেমন লাগে...?
মেয়ে : একদম আলুর মতো লাগে। আলু যেমন একটা কমন ভেজিটেবল, বি.বি.এ করা ছেলেও তেমন কম প্রোডাক্ট। কোন মার্কেট ভ্যালু নাই। তা ভাইয়া আপনি কী করেন...?
আমি ভয়ানক মন খারাপ করে জবাব দিলাম : ‘আজ পর্যন্ত লেখাপড়া করতাম, বি.বি.এ তে। তবে আজকের পর ব্যবসা করব। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আইসক্রিম বেচব, বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত ফুচকা।
মেয়ে : ওয়াও !! হাউ সুইট। আপনার ফোন নাম্বার টা দিন তো।
দুই পিচ্চির কথা হচ্ছে.....
১ম পিচ্চি: জানিস, কাল রাতে সপ্নে দেখি আমি ফায়ার সার্ভিসে চাকরি পাইছি এবং এক বাসায় আগুন নিভাইতাছি!!!
দ্বিতীয় পিচ্চি: Owu! দারুন তো! তার পর কি হল দোস্ত!!??
১ম পিচ্চি: কি আর হবে, ঘুম থেকে উঠে দেখি কাম শেষ!!
দ্বিতীয় পিচ্চি: কেনরে, কি হইছিল??
১ম পিচ্চি: আর বলিসনা, দেখি.....মুইতা বিছানা ভাসাই দিছি..
জোকস - ০৫ : বল্টু!!!
বল্টু গেল ডাক্তারের কাছে, তার পিঠে প্রচণ্ড ব্যথা। -কীভাবে হল? ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন।
বল্টু: আজ অফিস থেকে একটু তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে দেখলাম আমার স্ত্রী নেই, শেষে বারান্দায় একটা কিছুর শব্দ
পেয়ে সেখানে গিয়ে দেখলাম আমার স্ত্রী দাঁড়িয়ে আছে আর একটা লোক শার্ট পরতে পরতে রাস্তা দিয়ে দৌড়ে পালাচ্ছে। আমি যা বোঝার বুঝে নিলাম আর বাসার ডিপ ফ্রিজটা তুলে লোকটার গা বরাবর ছুড়ে মারলাম। এত বড় ফ্রিজটা ছুড়ে মারতে গিয়ে এই অবস্থা।
বল্টু চলে যাওয়ার পর ডাক্তারের কাছে গেল দ্বিতীয় রোগী, যার অবস্থা আরো খারাপ। সে জানাল-আজ থেকে আমার নতুন চাকরিতে যোগ দেয়ার কথা, সকাল উঠে দেখি অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাই শার্ট পরতে পরতে দৌড়ে রাস্তায় বেরিয়ে ছিলাম, হঠাৎ কোত্থেকে একটা ফ্রিজ এসে ধড়াম করে পড়ল আমার গায়ে।
এরপর এল তৃতীয় রোগী, তার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। সে বলল –বড় একটা বিপদ থেকে বাঁচতে ডিপ ফ্রিজের ভিতর ঢুকে বসে ছিলাম, তারপর কোন এক হারামজাদা এসে ডিপ ফ্রিজটাই রাস্তায় ফেলে দিল...!!!