এক লোক তার ৩/৪ বছরের ছেলেকে নিয়ে সাইকেলে করে বাজারের দিকে যাচ্ছে…
আর ছেলেটা সাইকেলে বসে খুব চিৎকার করছিল !
ত বাজারের ভিতরে যাওয়ার পর একজন লোক ছেলেটির বাবাকে বলছে… এই যে ভাই, আপনার ছেলের কান্না আগে থামান ।
বাবা বলছে ছেলেকি ইচ্ছা করে কাদঁছে ! আমি ওকে চিমটি দিয়ে কাদাঁছি……
তখন লোকটি বলল, কোন লোক কি তার বাচ্চাকে ইচ্ছা করে কাঁদায় নাকি ?
বাবা বলল আমি কি ইচ্ছে করে কাঁদাচ্ছি নাকি ! আমার সাইকেলের বেলটা নষ্ট তাইত….!
জোকস - ০২ : মা-ছেলে!!!
মা দেখলো ছেলে গাল চেপে ধরে কাঁদছে।
মা বলল – কিরে কাঁদিস কেন?
ছেলে- বাবা দেয়ালে পেরেক মারতে গিয়ে আঙুলে ব্যাথা পেয়েছে।
মা- তো এতে কাদার কি আছে? বাবা বড় মানুষ না, এটুকু ব্যাথায় তার কিছু হয়?
ছেলে- আমিতো প্রথমে হেসেইছিলাম… সেজন্যইতো বাবা আমাকে…
জোকস - ০৩ : পাগল!!!
ক্রিং ক্রিং !!!
বেজে উঠলো পাগলাগারদের টেলিফোনটা ।
রিসিপশনিস্ট মেয়েটা ফোন ধরে বললেন, হেল্লো ,কিভাবে সাহায্য করতে পারি??
ওপাশ থেকে উত্তর দিল , আপা , দেখেন তো রুম নাম্বার ৪৭ এ কেউ আছেনি ??
মেয়েটা জবাব দিল , জ্বিনা ,কেউ নাই ,আপনি কাকে চাচ্ছেন ??”
লোক তা আবার বলল , দেখেন তো ভালো মত ,কেউ আছে কিনা ,সিউর হইয়া বলেন না প্লিজ ।
মেয়েটা রুম নাম্বার ৪৭ এ গেল ,ভালমত দেখে এসে নললো , না রে ভাই,কেউ নাই…আপনি কাকে চাচ্ছেন ???
অপরপ্রান্ত হতে উত্তর আসলো, যাক,তাইলে ঠিক মতই পালাইছি !!!
জোকস - ০৪ : কোলকাতাবাসীর রসরসিকতা!!!
একদিন দুপুরবেলা ‘কার্তিক’ তার ‘বৌদি’র বাসায় গেল।
কার্তিকঃ বৌদি, বৌদি দর্জা খোলো।
বৌদির কোনো সাড়া না পেয়ে –
কার্তিকঃ বৌদি আমি তারাশঙ্কর এর ছেলে কার্তিক,দরজাটা খোল।
হাড় কিপটে বাবা একান্ত বাধ্য হয়ে ছেলেকে পড়ার চশমা কিনে দিয়েছেন।
ছেলে নতুন চশমা পরে চেয়ারে চুপচাপ বসে আছে দেখে বাবা জিজ্ঞাসা করলেন
:খোকা, তুমি কি এখন পড়ছো?
: না বাবা।
: তাহলে কি করছো?
: একটু বিশ্রাম নিচ্ছি বাবা।
: তাহলে চশমা চোখে পরে আছো কেন? খুলে ফেলো। মিছিমিছি চশমা খরচ করে কি লাভ বাপু।