প্রথমবারের মত সমুদ্র দর্শনে বের হয়েছেন পদার্থবিদ, জীববিদ এবং রসায়নবিদ।
পদার্থবিদ সমুদ্রের বড় বড় ঢেউ দেখে মোহিত হয়ে ঢেউয়ের ফ্লুইড ডাইনামিক্সের উপর গবেষণা করার কথা চিন্তা করে সাগরে চলে গেলেন। যথারীতি তিনি ডুবে গিয়ে আর ফিরলেন না।
জীববিজ্ঞানী সমুদ্রের ফ্লোরা-ফনার উপর গবেষণা করার জন্য সমুদ্রে গেলেন, কিন্তু তিনিও ঐ পদার্থবিদের মত সাগরে গিয়ে আর ফিরলেন না।
বহুক্ষণ ধরে বাকী দুইজনের জন্য অপেক্ষা করে রসায়নবিদ শেষে পর্যবেক্ষণ লিখলেন, ”পদার্থবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী উভয়ই সমুদ্রের পানিতে দ্রবনীয়”
জোকস - ০২ : প্রেমিক-প্রেমিকা!!!
একছেলে তার প্রেমিকার বার্থডে তে দেশে থাকবে না । তো সে তার GF এর জন্য একটা ফুলের দোকানে গিয়ে কিছু ফুলের তোড়ার order দিয়ে বললো জন্মদিনের দিন পাঠিয়ে দিতে । তারপর সে তার GF কে ফোন দিয়ে বলল , আমি তোমার জন্মদিনে তোমার বয়স যত বছর ততগুলো ফুলের তোড়া GIFT করবো । যে ফুলের দোকানে অর্ডার দেয়া হয়েছিল তার মালিক ছিল এক মহিলা । তার দোকান থেকে একসাথে এতগুলো ফুলের তোড়া আর কেউ নেয় নি । তাই তিনি খুশি হয়ে ১০টি ফুলের তোড়া FREE দিয়ে মোট ৩৪ টি তোড়া পাঠালেন ....
/
/
/
/
ছেলেটি আজ ও জানেনা কেন তাদের break up হয়েছে !
জোকস - ০৩ : স্বামী-স্ত্রী!!!
করিম সাহেব এবং জরিনা বেগম স্বামী-স্ত্রী। দুজনের মধ্যে কিছুতেই বনিবনা হচ্ছে না। দিনরাত ঝগড়া লেগেই থাকে। তাঁরা গেছেন একজনপরামর্শকের কাছে। সব শুনে পরামর্শক করিম সাহেবকে বললেন, ‘আপনাদের সমস্যাটা বুঝতে পেরেছি। শুনুন, আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটবেন।’
এক সপ্তাহ পর করিম সাহেবকে ফোন করলেন পরামর্শক।
পরামর্শক: কী খবর করিম সাহেব, আছেন কেমন?
করিম সাহেব: আমি তো খুবইভালো আছি! আপনার পরামর্শ কাজে লেগেছে।
পরামর্শক: বাহ! আপনার স্ত্রী কেমন আছেন?
করিম সাহেব: কী করে বলব? আমি তো বাড়ি থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে আছি!
জোকস - ০৪ : মাতাল!!!
গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’ চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’ ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’ অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’ রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’ মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’
অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’
শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’