এক চীনা ভদ্রলোক বাজারে যাওয়ার পথে ব্যাগ হারিয়ে হাঁড়িমুখো হয়ে ঘরে ফিরেছেন।
হাতে বাজারের ব্যাগ না দেখে তাঁর বদমেজাজি বউ খেঁকিয়ে উঠলেন, ‘হাত খালি কেন? বাজার কোথায় শুনি!’ ভদ্রলোক ঘাড় চুলকে বললেন, ‘ইয়ে মানে, বাজারে আজ পা ফেলার উপায় নেই। তার ওপর ব্যাগটাও হারিয়ে ফেলেছি!’
তা শুনে বউয়ের মেজাজের পারদ আকাশমুখী, ‘তা বেশ, টাকাগুলো আছে তো, নাকি তাও ফেলে এসেছ?’
ভদ্রলোক এ-গাল ও-গাল হাসি হেসে বললেন, ‘না, না, না ও নিয়ে চিন্তা কোরো না! টাকাগুলো ওই ব্যাগেই আছে। আর ব্যাগের মুখটাও কষে বেঁধেছিলাম আজ।’
জোকস - ০২ : খাইলে ক্ষুৃধা লাগেনা!!!
রোগী:আমি ঘুমাইলে চোখে দেখি না, খাইলে ক্ষুধা লাগে না।
ডক্টর:আপনি রোজ
:
:
:
:
:
: :
:
সকালে একটা ছাগলের ডিম আর এক গ্লাস মুরগির দুধ খাবেন, তাহলে ঠিক হয়ে যাবেন!
জোকস - ০৩ :গলা চড়িয়ে, গলা নামিয়ে!
এক কৃষক খালি হাতে মাঠ থেকে ঘরে ফিরে এল।বউ জিজ্ঞেস করল, আরে, তোমার কোদাল কোথায়?
গলা চড়িয়ে কৃষক বলল, যাহ, কোদাল ভুলে মাঠে ফেলে এসেছি।
বউ শান্ত গলায় বলল, গলা নামিয়ে বলো। কথাটা কেউ যদি শুনতে পায় তা হলে সে মাঠে গিয়ে তোমার কোদাল চুরি করে নিয়ে যাবে। যাও, তাড়াতাড়ি মাঠে গিয়ে কোদাল নিয়েএসো।
কৃষক তাড়াতাড়ি মাঠে গেল। কিন্তু কোথায় কোদাল? চুরি হয়ে গেছে।
বাড়ি ফিরে কৃষক গলা নামিয়ে বউয়ের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, কোদাল চুরি হয়ে গেছে…
জোকস - ০৪ :চাপা কারে কয়?
আবুলঃ আমার মামার বাড়িতে এত বড় আম ধরে যে, একটাতেই দশ কেজি হয়ে যায়।
।
।
।
বল্টুঃ আমার মামার বাড়িতে এত বড় এত বড় আম ধরে যে, ৪ টায় এক ডজন হয়ে যায়।
জোকস - ০৫ : এবার আপনার পালা!!
আস্ত মুরগির ফ্রাইটা মাত্র আয়েশ করে খেতে বসেছেন জলিল মিঞা, এমন সময় রেস্টুরেন্টের এক কর্মচারী এসে হাজির। বিনীত ভঙ্গিতে বললেন কর্মচারী, ‘স্যার, কিছু মনে করবেন না। ওই টেবিলে যে বিশালদেহী লোকটাকে দেখ সে আমাদের নিয়মিত কাস্টমার। প্রতিদিন এসে মুরগির ফ্রাই খায়। আজ আমাদের এখানে একটাই ফ্রাই অবশিষ্ট ছিল, সেটা আপনাকে দেওয়া হয়েছে। এখন মুরগির ফ্রাই না পেয়ে ভীষণ খেপেছেন তিনি। যদি কিছু মনে না করেন, আপনার ফ্রাইটা ওনাকে দিই, আপনি অন্য কিছু খান।’
রেস্টুরেন্টের কর্মচারীকে পাত্তাই দিলেন না জলিল। বললেন, ‘ধুত্তোরি, তোমার বিশালদেহীকে অন্য কিছু খেতে বলোগে, যাও।’
কিছুক্ষণ পর হাতা গোটাতে গোটাতে উঠে এল বিশালদেহী। বলল, ‘আমার মুরগি আমাকে দিয়ে দিন। নইলে…’
জলিল: নইলে কী করবেন, শুনি?
বিশালদেহী: আপনি মুরগিটার সাথে যা করবেন, আমিও আপনার সাথে তা-ই করব। আপনি যখন ওর রানটা ছিঁড়বেন, আমিও আপনার রান ছিঁড়ে নেব।
আপনি যখন ওর ঘাড়ে কামড় বসাবেন, আমিও আপনার ঘাড়ে কামড় বসাব….!’
জলিল একটুও ঘাবড়ালেন না। ফ্রাই করা মুরগিটার পায়ে আলতো করে চুমু খেয়ে নিজের একটা পা বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, ‘এবার আপনার পালা!’