জোকস - ০১ : জোচ্চুরির বিচার চাই
এক ছোট বাচ্চা চিঠি লিখছে ঈশ্বরের কাছে এভাবেঃ “হে ঈশ্বর আমার একটি বাইসাইকেলের অনেক শখ । তাই বাইসাইকেল কেনার দশহাজার টাকা পাঠিয়ে দাও ।” ব্যস এটুকু লিখে সে খামের উপর লিখলো ‘প্রাপক, ঈশ্বর’| তারপর ডাকবাক্সে ফেলে এল। এবার পিয়ন যখন এই চিঠি পেল তখন সে বেচারাতো পড়লো দারুণ বিপাকে । কি করে, কি করে !! সে দেখালো তার কর্তাবাবুকে, তিনি আবার দেখালেন তার কর্তাবাবুকে এভাবে হাতে হাতে ঘুরতে ঘু পর্যায়ে চিঠিটি গিয়ে পড়লো প্রধান মন্ত্রির হাতে । তিনি চিঠিটি পড়ে বললেনঃ তাকে হতাশ করা চলবে না । ওর ঠিকানায় পাঁচশ টাকা পাঠিয়ে দাও । কিছুদিন পর সেই বাচ্চাটির আরেকটি চিঠি এসে পড়লো সেই পিয়নেরই হাতে । এবার সে আর ভুল করলো না সোজা পাঠিয়েদিলো প্রধানমন্ত্রীর মারফত । তো প্রধানমন্ত্রী চিঠিটি খুলে পড়ছেনঃ হে ঈশ্বর, আমি জানি যে তুমি আমার চিঠি পেয়ে খুশি হয়ে তুমি ঠিকই আমার জন্য দশ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলে কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জোচ্চুরি করে সাড়ে নয় হাজার টাকা মেরে দিয়ে আমায় শুধু পাঁচশ টাকা পাঠিয়েছে । আমি এর বিচার চাই ।
জোকস - ০২ : বনের অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও
এক বনে এক বাচ্চা বানর আর বেটা শিয়াল নিজেকে বেশী বুদ্ধিমান দাবি করে শুধুই ঝগড়া করতো । এতই ঝগড়া যে সবাই মহা বিরক্ত!! বিরক্ত হয়ে একদিন এক দৈত্য সেখানে হাজির হয়ে তাদের বললোঃ ‘তোমরা ঝগড়া বন্ধ করো তাহলে তোমাদের যে কোনো তিনটি ইচ্ছে পূরণ করা হবে’ প্রথমে শিয়াল চাইলোঃ ‘বনের অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও!!’ তারপর বানর চাইলোঃ ‘আমাকে একটা হেলমেট দাও!!’ দৈত্যটা তাই করলো তারপর শিয়াল চাইলোঃ ‘এইবার সারা দেশের অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও!!’ বানর চাইলোঃ ‘আমাকে একটা মোটরসাইকেল দাও’ আবারো তাই করা হলো শেষে শিয়াল আনন্দে উত্তেজিত হয়ে বললোঃ ‘পৃথিবীর অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও’ এইবার বানর মোটরসাইকেলে উঠে স্টার্ট দিয়ে বললোঃ ‘এই বুইড়া ধামরা শিয়ালকে এখনি মেয়ে শিয়াল বানায়া দাও!!’
জোকস - ০৩ : আমাদের বিয়ের ভিডিও দেখি
করিম একদিন বলছেন তাঁর বন্ধুকে—জানিস, বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া হলে আমি কী করি?
বন্ধু: কী করিস?
করিম : আমাদের বিয়ের ভিডিও দেখি।
বন্ধু: কেন?
করিম : কারণ, আমি ভিডিওটা ‘রিওয়াইন্ড’ মুডে দেখি। সবকিছু উল্টো হতে থাকে। আমার স্ত্রী হাত থেকে আংটি খুলে ফেলে, আমাকে রেখে গাড়িতে উঠে চলে যায়। দেখতে বড় ভালো লাগে!
জোকস - ০৪ : চলো শপিং করতে যাই
মেয়েঃ লাঞ্চ করেছো সোনা?
ছেলেঃ লাঞ্চ করেছো সোনা?
মেয়েঃ ওই, আমি আগে তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি!!
ছেলেঃ ওই, আমি আগে তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি!!
মেয়েঃ ধুর ছাতা মাথা! তুমি কি আমাকে কপি করতেছো?
ছেলেঃ ধুর ছাতা মাথা! তুমি কি আমাকে কপি করতেছো?
মেয়েঃ আমার মেজাজ খারাপ কইরো না বলে দিলাম!!
ছেলেঃ আমার মেজাজ খারাপ কইরো না বলে দিলাম!!
মেয়েঃ ওকে, চলো শপিং করতে যাই।
ছেলেঃ আমি লাঞ্চ করেছি !…!!
জোকস - ০৫ : ব্যাটসম্যানের বাজে শট
নেট প্র্যাকটিস করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।
প্রতিটা ব্যাটসম্যানই বারবার বাজে শট খেলে আউট হয়ে যাচ্ছে।
দূরে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন দলের হিটার ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল।
মাথা ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে এসে হতাশ ভঙ্গিতে বললেনঃ
‘নাহ! তোদের দিয়ে কিচ্ছু হবেনা! দাঁড়া আমি দেখাচ্ছি’
তারপর চিৎকার করে বোলারদের বললেনঃ
‘দেখি কত জোরে ভাল বল করতে পারিস!’
৬ টা পেইস বলই করা হলো . . .
তামিম প্রতিটা বলে বোল্ড আউট হলেন!!
তারপর ঝাড়ি মেরে বাকিদের বললেনঃ ↓ ↓ ↓
‘দেখলি তো? এইভাবে তোরা সবাই খেলছিলি! নে এখন ভালো করে খেল’