বল্টু : ডেডি আমি তো তোমাদের
একমাত্র
সন্তান তাইনা।
বাবা : হ্যাঁ তোকেই তো কত কস্ট
করে পেলাম।
বল্টু :
আচ্ছা ডেড্বি আমি ছেলে না
মেয়ে।
বাবা : কেন তুই ছেলে।
বল্টু: এইতো ফয়িন্নির
ঘরে ফয়িন্নি
লাইনে আইছে আমি জদি মেয়ে
হতাম কত বছর আগে আমাকে
বিয়ে দিতে।
বাবা : কেন ৫/৬ বছর আগে।
বল্টু : মাইয়ারে কত টাকা খরচ
করে বিয়ে দিতে।
বাবা : কম হলেও দশ লাখ
লাগতো।
বল্টু : আমার দশ লাখ লাগবে না
আট লাখ তুমি দাও, আর দশ লাখ
মেয়ের বাবার
থেকে নিয়ে আমাকে
বিয়ে করাও।
** বল্টুরে কেউ মাইরালা বল্টু
এইডা
কিতা কয়..!!
জোকস - ২: বল্টুর চার বন্ধুর ডিনার...
বল্টু, পল্টু, আবুল,মফিজ, ৪জন 5 star হেটেলে ডিনার করছে......
.
ডিনার শেষে ৪ জনই বিল দেওয়া নিয়ে তর্ক করছে......
এ বলে আমি বিল দেব,, ও বলে আমি বিল দিব.......
*হোটেল ম্যানেজার এই কান্ড দেখে মনে মনে হাসছে আর বলছে
→ পৃথিবীতে এখনো এরকম বন্ধুত্ব দেখা যায়......!!!! /??? বিশ্বাস
হয় না....
এক পর্যায়ে ৪ জন মিলে সিদ্ধান্ত নিল যে → একটি দৌড়
প্রতিযোগিতা হবে.... প্রতিযোগিতায় যে জয়ী হবে, সে বিল
পরিশোধ করবে.......
*হেটেলে ম্যানেজার হুইসেল বাজলো....
৪জন একসাথে দৌড় দিল.......
ম্যানেজার তাদের উৎসাহ দিতে লাগল.....
.
.
.
.
.
.
.
.
***সেই যে তারা দৌড় দিল আর ফিরে আসেনি.........
***
ম্যানেজার আজও চেয়ে থাকে সেই গেটের দিকে কখন যেন ওই
৪জন বিল নিয়ে ফিরে আসে..........
জোকস - ৩:বাবার নিকট চিঠি...
বাবার কাছে ছেলের চিঠি লিখেছে
.
"শ্রদ্ধেয় বাপ, পড়ার বড় চাপ।
ফুরিয়ে গেছে টাকা, কেমনে থাকি ঢাকা...?
টাকার দরকার তাই, কিছু টাকা চাই।
ইতি, তোমার কানাই।"
,
বাবা চিঠি পেয়ে উত্তর দিলেন....,
,
"জাদু কানাই, সত্য কথা জানাই।
পকেট এখন ফাকা, কেমনে পাঠাই টাকা...?
টাকার খুব অভাব,
ইতি তোর বাপ।"
জোকস - ৪: বল্টুর নিকট বউয়ের চিঠি...
বল্টু শহরে থাকে। তার
বউ সখিনা থাকে গ্রামে। বল্টুরই বন্ধু আবুল।
.
.
বল্টু একদিন সখিনার জন্য “শাড়ি” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমে। :
:
প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল
শাড়ির প্যাকেট
খুলে দেখেছে।
.
.
.
কিছুদিন পর আবার
বল্টু সখিনার জন্য “ব্লাউজ” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমেই। আবারো প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল প্যাকেট খুলে
দেখেছে।
.
.
বেশ কিছুদিন পর আবার
বল্টু সখিনার জন্য প্যাকেট “দুধ” কিনে পাঠালো ঐ আবুলের মাধ্যমেই। :
:
এবার সখিনা প্যাকেট হাতে নিয়ে দেখে প্যাকেট তো খোলা এর উপর আবার প্যাকেটে অর্ধেক দুধ নাই।
.
.
তাই সখিনা রাগে- দুঃখে বল্টুকে চিঠি লিখলো। চিঠিতে যা লিখলো
.
.
.
. .
.
শোন তোমার বন্ধু ঐ
আবুইল্যা একটা জানোয়ার !! সে প্রথমে আমার শাড়ি খুলছে, আমি কিছু বলি নাই। আবার ব্লাউজ খুলছে তারপরেও
তোমারে কিছু কই নাই !!.
.
এখন সে আমার অর্ধেক দু* খাইয়া ফালাইছে! কিছু একটা কর.... .
.
.
চিঠি পড়ার পর বল্টু তো পুরাই বেহুঁশ...
জোকস - ৫: মজার বিজ্ঞাপন...
প্রথমে পড়লাম
গ্রামীণফোনের
খপ্পরে।
আমারে কইলো "কাছে
থাকুন।"
গেলাম কাছে,
কিছুক্ষণ পর আমার
হাত ধইরা কইলো
"চলো
বহুদূর।"
গ্রামীণ ফোনের সাথে
বহুদূর যাইতে
যাইতে সন্ধ্যা
হয়ে গেল।
চারিদিকে অন্ধকার
হয়ে উঠল।
আমি কইলাম আলো
দরকার।
--এইবার রবি আইসা
কইলো ঐ মিয়া
"জ্বলে উঠুন
আপন শক্তিতে।"
আমি কইলাম. ক্যামনে
জ্বলুম? বেসম্ভব
ব্যাপার।
--এই সুযোগে
বাংলালিংক আইয়া
কইলো, “দিন
বদলের চেষ্টায়”
থাকুন পারবেন ই,
বাংলালিংক যখন
দেখলো দিন
বদল করতে পারছে না,
তখন বললো আগে তো
এই কাজ করোনি,
এখন
"নতুন কিছু করো"
আমি নতুন কিছুও
করতে পারলামনা......
কইলাম তাইলে কি
করুম আমি বাড়ি
ফিরতে চাই।
আমি উল্টা ঘুরে
দৌড়াচ্ছি......
--এমন সময় দেখি
একটা বিশাল বাঁধ,
আমি বাঁধ
পেরিয়ে আসতে পারছি
না।
হঠাৎ বাঁধের পাশে
হাজির টেলিটক,
আর দেখা মাত্র
বলল "বাধঁ
ভেঙে দাও।"
রবির আবার কানে
সমস্যা। সে শুনল
"দাত ভেঙে
দেও!" শুনা মাত্রই
রবি গিয়ে টেলিটকের
মুখ বরাবর
সিরাম জোরে এক
ভয়ানক
ঘুসি মেরে দিল!
-- এদিকে আমি
দৌড়াচ্ছি বাসার
কাছাকাছি এসে
দেখি বাসায়
দরজা বন্ধ করে সবাই
ঘুমিয়ে পড়েছে।
আমি খুবই
হতাশ হলাম।
-- তখন বাংলালিংক
কইলো "আপনার
ফিরে আসার
মুল্য আর কেউ
না বুঝলেও আমরা
বুঝি।" তারপর সে
আমারে
বাংলালিংক কেয়ার
সেন্টারে লইয়া গেল।
এভাবেই আমার
বিজ্ঞাপণীয়
দূস্বপ্নের সমাপ্তি
ঘটিল।...!!
গতদিনের জোকসগুলো
জোকস - ১: প্রপোজ...
ছেলেঃ আমি আপনাকে প্রপোজ
করতে চাচ্ছি...!!
.
মেয়েঃ আপনি কি স্টুডেন্ট?
.
ছেলেঃ হুম আমি স্টুডেন্ট। প্রপোজ
করি?
.
মেয়েঃ লেখা পড়ার পাশাপাশি
আর কিছু করেন?
.
ছেলেঃ একটা জব করি। এখন প্রপোজ
করি?
.
মেয়েঃ আপনার বেতন কত?
.
ছেলেঃ ১৮০০০/ ২০০০০ এর মত।
প্রপোজ
করবো?
.
মেয়েঃ বাড়িতে কে কে আছে?
.
ছেলেঃ মা, আমি আর ছোট একটা
ভাই। এবার প্রপোজ করি?
.
মেয়েঃ আপনার বাবা নেই?
.
ছেলেঃ বাবা দেশের বাইরে
থাকে। প্রপোজ করি?
.
মেয়েঃ বাবা কোন দেশে থাকে?
.
ছেলেঃ ইউরোপ থাকে। মা
কলেজের টিচার। ছোট ভাই ইন্টারে
পড়ে। এবার তো প্রপোজ করি?
.
মেয়েঃ আমি বুঝতে পেরেছি তুমি
আমাকে কি বলতে চাচ্ছো ওকে
জান
এখন তুমি আমাকে প্রপোজ করতে
পারো
.
ছেলেঃ আমার কোন বোন নেই। আজ
তো প্রপোজ ডে তাই আপনি যদি
রাজি থাকেন তাহলে আমি
আপনাকে আমার বড় বোন বানাতে
চাই। প্লিজ আপু আমাকে ফিরিয়ে
দিয়েন না প্লিজ।
জোকস - ২: উরাধুরা বন্ধু...
ছেলে রাত
করে বাড়ি ফিরেছে।
.
বাবা : কোথায় ছিলি রে
হারামজাদা?
. ছেলে: আমি আমার ফ্রেন্ড এর
বাসায়
ছিলাম
.
বাবা তৎক্ষনাত কয়েকজন
ছেলে বন্ধুদেরকে ফোন দিলেন..
.
৪ নং ফ্রেন্ড বললো : ”
জ্বী আঙ্কেল!
সে তো আমার সাথে ছিল”
. ৩ নং ফ্রেন্ড বললো: ” ও কিছুক্ষন
আগে চলে গিয়েছে”! .
.
২ নং ফ্রেন্ড বললো: ” চাচা, ও
আমার
সাথেই আছে (!!) এবং আমরা দুজন
পড়ছি (!!)
.
.
.
. .
.
.
সব শেষের জন সব লিমিট ক্রস
করলো,
এবং বললো.. .
.
.
.
-” হ্যাল্লো আব্বু, আমার আজ
রাতে আসতে দেরী হবে!!! .
ছেলে এবার মাইনকা চিপায়
.
আসলে এদেরকেই বন্ধু বলা যায়।
বন্ধু ছাড়া Life Impossible.........
জোকস - ৩:চতুর ছাত্র...
বল্টু পরিক্ষায়
ফেল করলো,
তো সে পাস করার
একটা বুদ্ধি করলো।
বল্টু
সারের
কাছে গিয়ে বললো,
বল্টুঃ স্যার
আপনি তো সব
জানেন,
তো আপনাকে একটা প্রশ্ন
জিজ্ঞাস করবো,
পারবেন? আর
যদি উত্তর
না দিতে পারেন
তাহলে আমাকে A
গ্রেড
দিতে হবে!!!
শিক্ষকঃ তুই
আমাকে চ্যালেঞ্জ
করছিস, ঠিক
আছে জিজ্ঞেস
কর। আমি রাজি.....
বল্টুঃ কোনটা বৈধ,
কিন্তু
যুক্তিসংগত নয়?
আবার
যুক্তিসংগত
কিন্তু বৈধ নয়?
এবং না যুক্তিসংগত
না বৈধ???
শিক্ষক পুরাই
বলদ!!! উত্তর
তো দূরের
কথা প্রশ্নটাই
প্রথম শুনছে।
সুতরাং সে রাগে দুঃখে
বল্টুকে A
গ্রেড দিলো!!!!
তারপর বল্টু
উত্তর দিলোঃ . . . .
স্যার আপনার বয়স
৫৩ আর
আপনার স্ত্রীর
২৩....এটা বৈধ
কিন্তু
যুক্তিসংগত
নয়....!!!!!আপনার
স্ত্রীর ২৫
বছর
বয়সী একটা বয়ফ্রেন্ড....
আছে এটা যুক্তিসংগত
কিন্তু বৈধ
নয়....!!!! আর এখন
আপনি আপনার
স্ত্রীর লাভার
(Lover) কে A গ্রেড
দিলেন......
এটা না বৈধ
না যুক্তিসংগত।
(স্যার অজ্ঞান).
জোকস - ৪: বল্টুর ইমেইল...
বল্টুর E-mail
বল্টু ল্যাপটপ কিনেছে কেনার পর
ল্যাপটপের উপর
ত্যক্ত- বিরক্ত হয়ে বিল গেটস
সাহেবকে ইমেইল পাঠাল :
মি: গেটস, ঘটনা হইল, আমি যে
ল্যাপটপটা কিনলাম,
কেনার পর শুরুতেই যে সমস্যা
পেলাম।↓↓↓
↓↓↓
↓↓↓
↓↓↓
↓↓↓
↓↓↓
↓↓↓
এই Keyboard এর Letters গুলো
সঠিকভাবে সাজানো
নেই। A এর পরে S এরপরে আবার
D
এটা কিছু হইল??
ছোটবেলায় কি A,B,C, D ও শিখেন
নাই ঠিকমত???
যাই হোক,
Windows এ Start Button আছে
কিন্তু
Stop Button
নাই But why???
Ms Word আছে কিন্তু Mr. Word
কবে বেরুবে??? Ms.
দের
দেখলে মাথা ঠিক থাকেনা???
তাই না??? এসব ভন্ডামি
ছাড়েন, বুঝলেন???
এর উপরে আবার আরেক
গ্যাঞ্জাম, প্রায়ই একটা
ম্যাসেজ আসে
"press any key to continue "
এই " any key" টা গত দুইদিন
ধইরা
খুইজ্জাও পাইতাসি
না।
কি এই any key টা দিতে ভুলে
গেছেন বুঝি???
তাড়াতাড়ি আমার সব প্রশ্নের
উত্তর সহ আমার Email
এর Reply দিবেন নইলে কিন্তু,
কোতওয়ালি থানায়
আপনার নামে চিটিং-বাজির
মামলা করব।
'বল্টু মিয়া - from বাংলাদেশ।''
জোকস - ৫: শফিক সাহেবের পাগলামি...
শফিক সাহেব একজন
কোটিপতি। দামি গাড়ি তাঁর!!
:
:
একদিন ট্রাফিক সিগন্যালে
তাঁর গাড়ির পাশে এসে দাঁড়াল
লক্কড়ঝক্কড় মার্কা একটা
গাড়ি!!
:
:
পাশের গাড়ির ড্রাইভার
জানালা দিয়ে মাথা বের করে
বলল, ‘তোমার গাড়িতে কি
টেলিফোন আছে?’
:
শফিক সাহেব বললেন,
‘নিশ্চয়ই’।
:
ড্রাইভার- হু। আমার
গাড়িতেও আছে। আচ্ছা,
তোমার গাড়িতে কি ফ্যাক্স
মেশিন আছে।
:
শফিক- আছে।
:
ড্রাইভার- আমার গাড়িতেও
আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়ির
পেছনে কি বিছানা আছে,
আয়েস করে ঘুমানোর মতো?
:
শফিক- না তো!!
:
ড্রাইভার- আমার গাড়িতে
আছে!!
:
:
:
---শফিক সাহেবের আঁতে ঘা
লাগল। একটা লক্কড়ঝক্কড়
গাড়িতে বিছানা আছে, আর
তাঁর গাড়িতে নেই!! এ হতে
পারে না। দোকানে গিয়ে তিনি
তাঁর গাড়ির পেছনে একটা
সুন্দর দামি বিছানা বসিয়ে
নিলেন!! এবার এক হাত দেখে
নেওয়া যাবে সেই পাগলা
ড্রাইভারকে!!!
:
:
একদিন শফিক দেখলেন,
রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে
সেই গাড়িটা। গাড়ির ভেতরে
কিছু দেখা যাচ্ছে না। শফিক
জানালায় টোকা দিলেন। সাড়া
নেই। বেশ কয়েকবার টোকা
দেওয়ার পর জানালা খুললেন
সেই ড্রাইভার!!
:
লোকটার গায়ে একটা
তোয়ালে জড়ানো। বিরক্ত
ভঙ্গিতে বললেন, ‘কী চাই?’
:
শফিক- দেখো, আমার গাড়িতে
কি সুন্দর শোয়ার ব্যবস্থা
করেছি!!
:
ড্রাইভার- ধুত!! তোমার এই
ফালতু কথা শোনার জন্য
আমাকে গোসলখানা থেকে
বের হতে হলো!!!