২০১৫ সালের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সকল তথ্য জানতে দেখুন
* *
অল্প কিছুদিনের মধ্যেই কলেজগুলো তাদের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে। আমরা সেই বিজ্ঞপ্তিগুলো বিভিন্ন মাধ্যমে সংগ্রহ করে আমাদের ‘ভর্তি বিজ্ঞপ্তি’ মেনুতে তুলে ধরবো। ঢাকার সকল কলেজগুলোর ভর্তি বিজ্ঞপ্তি এক জায়গাতেই পাবেন।
আপডেট তথ্য:
২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তিতে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ৬ জুন। চলবে ১৮ জুন পর্যন্ত। আর ফল প্রকাশ হবে ২৫ জুন। আন্তশিক্ষা বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই আবেদন করতে হবে। আবেদনের শেষ তারিখ ১৮/০৬/২০১৫ ইং। অবশ্য এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনকারীরা ২১ জুন পর্যন্ত আবেদনের সময় পাবে। তবে তাদের ১৮ জুনের মধ্যে পুরনো ফল ধরে আবেদন করে রাখতে হবে। আর ফল প্রকাশ হবে ২৫ জুন। ক্লাস শুরু হবে ১ জুলাই থেকে।
ওয়েবসাইটে ঢুকে রোল নম্বর, বোর্ড ও পাসের সাল এন্ট্রি করলে আবেদন ফরম পাওয়া যাবে। একজন শিক্ষার্থী পাঁচটি কলেজ পছন্দ করতে পারবে। আবেদন সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর প্রার্থী একটি আবেদনের আইডি ও পাসওয়ার্ড পাবে। এরপর টেলিটকে ১৫০ টাকা ফি পাঠাতে হবে। এসএমএসে গিয়ে CAD স্পেস WEB স্পেস আবেদনের আইডি লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
অনলাইনের পাশাপাশি আগের মতো টেলিটকেও খুদেবার্তা পাঠিয়ে আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে এ জন্য প্রতি আবেদনের (প্রতি কলেজের জন্য এক আবেদন) জন্য ১২০ টাকা দিতে হবে। আর অনলাইনে এক আবেদনেই পাঁচটি কলেজের নাম পছন্দক্রম অনুযায়ী দেওয়া যাবে। ফি ১৫০ টাকা। কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-সবার জন্যই একই নিয়মে আবেদন করতে হবে।
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ঢাকার বিভিন্ন কলেজের একাদশ শ্রেণির ভর্তি বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে জানতে দেখুন এই লিংকে
অনলাইনের পাশাপাশি একাদশ শ্রেণিতে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে এস.এম.এস. পদ্ধতিও চালু রয়েছে। এই পদ্ধতিতে ভর্তির আবেদনপত্র গ্রহণ করে পরবর্তীতে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়। তবে নির্দিষ্ট কিছু কলেজে এই প্রক্রিয়ায় নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এই পেজটিতে ঢাকার যেসকল কলেজে এস.এম.এস. এর মাধ্যমে ভর্তির জন্য আবেদন করতে হয় সে সকল কলেজের তালিকা, ইআইএন নাম্বার, আবেদনের নিয়ম, ঢাকা বোর্ডের সেরা কলেজগুলো এবং ঢাকার কলেজগুলোর ঠিকানা ও যোগাযোগের ফোন নাম্বার তুলে ধরা হয়েছে।
এস.এম.এস. পদ্ধতিতে আবেদন:
২০১২ সাল থেকে একাদশ শ্রেণিতে মোবাইল ফোনে এস.এম.এসের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় একজন শিক্ষার্থী যে কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেই কলেজের নির্দিষ্ট EIIN নম্বর উল্লেখ করে শিক্ষার্থীর এস.এস.সি পরীক্ষার রোল, নাম্বার, বোর্ড, পাসের সাল সহ আরও প্রয়োজনীয় তথ্য মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এস.এম.এস করে ভর্তির আবেদন করতে হবে।
যেমোবাইলঅপারেটরথেকেএসএমএসকরতেহবে:
ভর্তির জন্য শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। একজন আবেদনকারী একাধিক কলেজে অথবা একই কলেজে একাধিক গ্রুপের একাধিক শিফটে আবেদন করতে পারবে। তবে প্রতি আবেদনেই ১২০ টাকা করে কেটে নেওয়া হবে।’
আবেদনেরনিয়ম:
মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে CAD স্পেস কাঙ্ক্ষিত কলেজের EIIN স্পেস কাঙ্খিত গ্রুপের নামের প্রথম অক্ষর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস রোল নম্বর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সাল স্পেস শিফটের নাম স্পেস ভার্সন স্পেস কোটার নাম লিখে সেন্ড করতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে আবেদনকারীর নাম, কলেজের EIIN ও নাম, গ্রুপের নাম এবং শিফটসহ ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে তা জানিয়ে একটি PIN নম্বর দেওয়া হবে। ওই পিন নম্বর পাওয়ার পর আবেদন করতে রাজি থাকলে মেসেজ অপশনে গিয়ে CAD স্পেস YES স্পেস PIN স্পেস কনটাক্ট নম্বর (নিজের ব্যবহৃত যেকোনো মোবাইল নম্বর) লিখে সেন্ড করতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
উদাহরণ:
CAD
<>
EIIN Number
<>
Group
<>
Board
<>
SSC Roll
<>
2013
<>
Shift
<>
Version
<>
কোটা
আবেদনে ভর্তির গ্রুপের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগের জন্য লিখতে হবে ‘S’, মানবিক বিভাগের জন্য ‘H’, বাণিজ্য বিভাগের জন্য ‘B’, গার্হস্থ্য অর্থনীতির জন্য ‘E’ এবং ইসলামী শিক্ষার জন্য ‘I’ লিখতে হবে। শিফটের ক্ষেত্রে প্রভাতি শাখার জন্য লিখতে হবে ‘M’, দিবা শাখার জন্য ‘D’ এবং বিকেলের শাখার জন্য ‘E’ লিখতে হবে। আবেদন করা কোনো কলেজে যদি শাখা না থাকে তাহলে ‘N’ লিখতে হবে। ভার্সনের ক্ষেত্রে বাংলার জন্য লিখতে হবে ‘B’ এবং ইংলিশের জন্য ‘E’। আর কোটার ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য লিখতে হবে ‘FQ’, শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ এর অধীনে দফতর ও স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সন্তানের জন্য ‘EQ’ এবং বিশেষ কোটার জন্য ‘SQ’। কোনো শিক্ষার্থী একাধিক কোটায় আবেদন করার যোগ্যতা থাকলে কমা (,) দিয়ে কোটাগুলোর নাম উল্লেখ করতে হবে। আর কোনো কোটার আওতাধীন না হলে কোটার অপশনে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই।
কোটা:
বিভাগীয় শহর ছাড়া অন্যান্য জেলা শহরের কলেজগুলোতে ৯০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত। অবশিষ্ট ১০ শতাংশ আসনের মধ্যে তিন শতাংশ জেলা সদরের বাইরের শিক্ষার্থীদের জন্য, পাঁচ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানদের জন্য ও দুই শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এর অধস্তন দফতরগুলো এবং স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারী ও পরিচালনা পর্ষদের সন্তানদের জন্য সংক্ষিত।
বি.দ্র: কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একইসঙ্গে স্কুল ও কলেজ শাখা চালু থাকলেও সেই প্রতিষ্ঠান থেকে এস.এস.সি পরীক্ষায় পাসকৃত শিক্ষার্থীদের এস.এম.এস এর মাধ্যমে ভর্তির জন্য আবেদন করতে হবে।
ঢাকার যেসকল কলেজে অনলাইন ও এস.এম.এস এর মাধ্যমে ভর্তির আবেদন করতে হবে
কলেজের নাম
ইআইএন নাম্বার
বিসিআইসি কলেজ
108222
বি.এ.এফ. শাহীন কলেজ
107858
বি. এন. কলেজ, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট
107854
বেগম বদরুন্নেসা মহিলা কলেজ
108155
বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ
108161
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ রাইফেলস কলেজ
108162
ক্যামব্রিয়ান কলেজ
132140
সেন্ট্রাল ওমেন্স কলেজ
108512
ধনিয়া কলেজ
107909
ঢাকা সিটি কলেজ
107977
ঢাকা কলেজ
107977
ঢাকা কমার্স কলেজ
108207
ঢাকা ইম্পেরিয়াল কলেজ
107974
ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ
108509
সরকারী বাংলা কলেজ
108210
কবি নজরুল সরকারী কলেজ
108507
সরকারী বিজ্ঞান কলেজ
108535
শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারী কলেজ
108508
গুলশান কমার্স কলেজ
131904
হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ
108351
হলিক্রস কলেজ
131962
আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল
108277
লালমাটিয়া মহিলা কলেজ
108251
মাইলস্টোন কলেজ
108572
মিরপুর গার্লস আইডিয়াল ল্যাবরেটরী স্কুল
108221
মির্জা আব্বাস মহিলা কলেজ
108275
মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
130865
ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজ
132078
নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজ
108250
নটরডেম কলেজ
108274
কুইন মেরী কলেজ
134219
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ
108573
রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ
108258
সেন্ট জোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়
108259
স্কলার্স সিটি কলেজ
131893
শহীদ বীর উত্তম লে: আনোয়ার গার্লস কলেজ
132143
শেখ বোরহানউদ্দীন কলেজ
108137
সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ
108352
তেজগাঁও কলেজ
108533
উত্তরা হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ
108538
ভিকারুননিসা নুন কলেজ
108357
২০১৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে ঢাকা বোর্ডের সেরা ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে –
অবস্থান
কলেজের নাম
বিস্তারিত ফলাফল
১ম
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ
এই কলেজের মোট ১২৬৩ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলো। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৭৭০, বানিজ্য বিভাগের ৩৭৬ ও মানবিক বিভাগ থেকে ১১৭ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে বাংলা মাধ্যমে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৬৪৫ শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৩৫ জন, বাণিজ্য বিভাগ থেকে ৩৩৯ জন অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৩১ জন এবং মানবিক বিভাগ থেকে ১১৭ জন অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৬ জন। ইংরেজী মাধ্যমে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১২৪ শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২৩ জন ও বাণিজ্য বিভাগ থেকে ৩৭ জন অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৬ জন।
২য়
আব্দুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ, নরসিংদী
মোট ৩৮৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৭৮ জন জিপিএ-৫সহ কলেজটি শতভাগ পাসের গৌরব অর্জন করেছে। এ নিয়ে পর পর ৩ বার ঢাকা বোর্ডের সম্মিলিত মেধা তালিকায় আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে।
৩য়
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ
রাজধানীর আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ। ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি থেকে ১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে পাস করেছে সবাই। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১৮৩ জন। পাসের হার শতভাগ। ঢাকা বোর্ডের এই কলেজটি এবার মেধা তালিকায় তৃতীয় হয়েছে।
৪র্থ
ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজ
সম্মিলিত মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান দখল করেছে খিলগাঁওয়ের ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজ। এ বছর কলেজটি থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৫৮৯ জন। পাসের হার শতভাগ। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫০৮ জন।
৫ম
ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ
উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষার ফল বিবেচনায় দুই ধাপ নেমে এবার পঞ্চম হয়েছে ভিকারুন নিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ। ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি দেশ সেরার তালিকায় তৃতীয় থাকলেও ২০১৪ সালে তাদের স্থান পঞ্চম। এবছর ভিকারুন নিসার পরীক্ষার্থী ছিল এক হাজার ৩৪২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৪৭ জন। বিজ্ঞান বিভাগে ৮৪৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৮৫, ব্যবসা শাখায় ৩০১ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮৮ জন। সবচেয়ে খারাপ ফল হয়েছে মানবিক বিভাগে। ১৯৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ৭৪ জন। তবে পাসের হার শতভাগ।
৬ষ্ঠ
নটর ডেম কলেজ
এবছর প্রতিষ্ঠানের ২ হাজার ৫৮৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২ হাজার ৫৮৬ জন শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৪৪ জান।
শামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
নটর ডেম কলেজের সঙ্গে যৌথভাবে ষষ্ঠ হয়েছে ডেমরার শামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজ। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি থেকে ৪১৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের ৪১৪ জনই পাস করেছে। কলেজের পাসের হার শতভাগ। ৩৬৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
৭ম
মাইলস্টোন কলেজ
ঢাকা বোর্ডের মেধা তালিকায় সপ্তম হয়েছে উত্তরার মাইলস্টোন কলেজ। এবছর কলেজটি থেকে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমে ১ হাজার ৮০২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৪৯৮ জন। বিজ্ঞান বিভাগে ১ হাজার ১২৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ২৮ জন। ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় মোট ৫৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪১৭ জন। মানবিক বিভাগে ৮৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৩ জন।
৮ম
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ
ঢাকা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় অষ্টম স্থান অধিকার করেছে ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ। কলেজটির পাসের হার শতভাগ। এ বছর মোট ৬৩৮ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২২ জন।
৯ম
কিংস কলেজ
গুলশানের কিংস কলেজ থেকে ১০২ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ১০২ জন পাস করেছে। কলেজটির পাসের হার শতভাগ। ১০২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। সাফল্যের দিক থেকে ঢাকা বোর্ডের এই কলেজটি এবার নবম স্থানে আছে।
১০ম
ক্যামব্রিয়ান কলেজ
ক্যামব্রিয়ান কলেজ থেকে ৯৫৯ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের ৯৫৯ জনই পাস করেছে। কলেজটির পাসের হার শতভাগ। ৭৩২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। সাফল্যের দিক থেকে ঢাকা বোর্ডের এই প্রতিষ্ঠানটি এবার দশম স্থান অর্জন করেছে।
যেভাবে সেরা কলেজ নির্বাচন করা হয়
পাঁচটি মানদন্ডে বোর্ডগুলোর সেরা কলেজ নির্বাচন করা হয়। তা হল –
নিবন্ধিত শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিয়মিত পরীক্ষার্থীর শতকরা হার
শতকরা পাশের হার
মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার
পরীক্ষার্থীর সংখ্যা
প্রতিষ্ঠানের গড় জিপিএ মূল্যায়ন
শিক্ষা বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের রেজিস্ট্রেশনকৃত শিক্ষার্থীর জন্য ২৫ নম্বর, পরীক্ষায় পাসকৃত শিক্ষার্থীর জন্য ২৫ নম্বর, পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর জন্য সর্বোচ্চ ৩০ নম্বর, পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর জন্য ১০ নম্বর (প্রতি ৫০ শিক্ষার্থীর জন্য ১ পয়েন্ট) এবং গড় জিপিএ-৫ এর জন্য ১০ নম্বরসহ মোট ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে বোর্ডের সেরা ২০ প্রতিষ্ঠানের তালিকা করা হয়।
বি.দ্র: অল্প কিছুদিনের মধ্যেই কলেজগুলো তাদের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে। আমরা সেই বিজ্ঞপ্তিগুলো বিভিন্ন মাধ্যমে সংগ্রহ করে আমাদের ‘ভর্তি বিজ্ঞপ্তি’ মেনুতে তুলে ধরবো। ঢাকার সকল কলেজগুলোর ভর্তি বিজ্ঞপ্তি এক জায়গাতেই পাবেন।
অন্যান্য কলেজগুলোতে ভর্তি তথ্য:
এছাড়া অন্যান্য কলেজগুলোতে সাধারণত তাদের নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়ায় নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এ সকল কলেজের ভর্তির ফরম ১০০ টাকা থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।